How to Write a Natural Article for Blog
আমরা যারা ব্লগিং বা এসইও এর সাথে যুক্ত আছি তারা হয়তো সবাই “কন্টেন্ট ইজ কিং” এই উক্তিটির সাথে বেশ পরিচিত। অর্থাৎ আপনি যত ভালোই ওয়েবসাইটের জন্য এসইও করে থাকেননা কেন আপনার কন্টেন্ট যদি কোয়ালিটি সম্পূর্ণ না হয় তাহলে আপনার ওয়েবসাইট রাঙ্ক করবেনা। যেহেতু একটি ব্লগ ওয়েবসাইটের ভবিষ্যত বেশীরভাগ অংশই আর্টিকেল এর উপর নির্ভরশীল তাই আমাদের সবচেয়ে বেশী গুরুত্ব দিতে হবে আর্টিকেলটিকে কিভাবে সুন্দর এবং রুচিশীল ভাষায় ফুটিয়ে তোলা যায় তার ওপর।
১। কিওয়ার্ড
২। টাইটেল
৩। সাব টাইটেল
৪। বডি
কিওয়ার্ড হচ্ছে কোন নির্দিষ্ট বিষয় খুঁজে বের করার জন্য সার্চ ইঞ্জিনে (গুগল, ইয়াহু, বিং) আমরা যা লিখে সার্চ দেই তাকে সাধারণত কিওয়ার্ড বলা হয়। কিওয়ার্ড একটি শব্দের বা একাধিক শব্দের হয়ে থাকে।
যেমন আমি যদি অনলাইন থেকে একটি জ্যাকেট কিনতে চাই তাহলে আমি হয়তো গুগলে গিয়ে লিখব (মেন্স লেদার জ্যাকেট) অথবা শুধুমাত্র (জ্যাকেট) লিখেই সার্চ দিব। আমি (জ্যাকেট) কিওয়ার্ডটি লিখে গুগলে সার্চ দেওয়ার পরে যেই ওয়েবসাইটের কনটেন্টের মধ্যে (জ্যাকেট) কিওয়ার্ডটি খুঁজে পাবে সেই কনটেন্টে গুলোকেই আমাকে সাজেস্ট করবে।
আমরা যখন আর্টিকেল লিখব তখন আমাদের সর্বপ্রথম কাজ হচ্ছে আমাদের আর্টিকেল এর জন্য সঠিক কিওয়ার্ড গুলি বাচাই করা। যেমন আমরা যদি একটি আর্টিকেল লিখি কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করা যায় এই বিষয়ে তাহলে আমাদের কিওয়ার্ডটি হবে (হাউ টু মেক মানি অনলাইন)। কিওয়ার্ড বাচাই করার ক্ষেত্রে আমাদেরকে আরেকটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে আমরা যে কিওয়ার্ডটি বাচাই করেছি তার যথেষ্ট পরিমান সার্চ ভলিউম রয়েছেকিনা। অর্থাৎ আমরা এমন কোন কিওয়ার্ড বাচাই করবনা যেই কিওয়ার্ড লিখে কেউ সার্চ দেয় না। সঠিক কিওয়ার্ডটি বাচাই করার পর আমাদের আর্টিকেলে কিওয়ার্ডটি কথার প্রাসঙ্গিকে কয়েকবার ব্যবহার করবো। যাতে সার্চ ইঞ্জিন বুজতে পারে আমাদের আর্টিকেলটি কোন বিষয় নিয়ে লিখা হয়েছে।
এসইও ফ্রেন্ডলি টাইটেল লিখার পূর্বে আমরা জেনে নেই টাইটেল কি? এখানে টাইটেল বলতে বুঝানো হয়েছে আর্টিকেল এর হেডলাইন বা ইএচ-১ ট্যাগ। আমরা যখন গুগলে কোন কিওয়ার্ড লিখে সার্চ দেই তখন গুগল আমাদের অনেকগুলি আর্টিকেল সাজেষ্ট করে। আমরা সাধারণত তখন গুগলের সাজেষ্টকৃত আর্টিকেল গুলির টাইটেল দেখি এবং যেই আর্টিকেল গুলির টাইটেল আমাদের কাছে আমাদের সার্চকৃত কিওয়ার্ডের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ মনে হয় আমরা সেই আর্টিকেল গুলিতে বিজিট করি।
তাই আমরা আর্টিকেল এর টাইটেল লিখার সময় সাধারণত ২টি বিষয় লক্ষ রাখবো।
১। টাইটেলটি আমাদের আর্টিকেল এর সাথে মিল রেখে তৈরি করতে হবে।
২। টাইটেলের মধ্যে আমরা আর্টিকেল এর প্রধান কিওয়ার্ডটি রাখব। যেমনঃ আমার আর্টিকেল এর মেইন কিওয়ার্ড হচ্ছে (মেক মানি অনলাইন)। তাহলে আমি টাইটেলটি লিখব (হাউ টু মেক মানি অনলাইন)।
সাব-টাইটেল মানে হচ্ছে বিকল্প নাম বা বাড়তি নাম। আমরা যখন একটি আর্টিকেল লিখি তখন আর্টিকেল এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রাসঙ্গিক বিষয় আসতে পারে। আমরা এই ধরেনর প্রাসঙ্গিক বিষয় গুলোকে একটি করে সাব-টাইটেল দিয়ে লিখার চেষ্টা করব এবং সাব-টাইটেল এর মধ্যেও কিওয়ার্ড রাখার চেষ্টা করব। এতে আমদের আর্টিকেল এর মান অনেক বৃদ্ধি পাবে।
আর্টিকেল এর বডি বা ডেসক্রিপশনে সাধারণত বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়ে থাকে। আমরা যখন আর্টিকেল এর ডেসক্রিপশন লিখবো তখন চেষ্টা করবো আমাদের আর্টিকেল একটু ইউনিক ভাবে লিখতে যাতে ভিজিটর আর্টিকেল পড়তে এশে বোরড না হয়ে যায়। কথার প্রাসঙ্গিকে আমাদের মেইন কিওয়ার্ড কয়েকবার আর্টিকেল এ রিপিট করার চেষ্টা করবো। এতে আর্টিকেল এর মান অনেক বৃদ্ধি পাবে এবং এসইও রাঙ্কিং এ অনেক ইমপ্রুব করবে।
How to write a SEO friendly unique article?
একটি এসইও ফ্রেন্ডলি নেচারাল আর্টিকেল লিখার জন্য আমাদেরকে সাধারণত কয়েকটি বেসিক বিষয়ের উপর নজর দিতে হবে। যেমনঃ১। কিওয়ার্ড
২। টাইটেল
৩। সাব টাইটেল
৪। বডি
What is keyword and how to use it?
কিওয়ার্ড হচ্ছে কোন নির্দিষ্ট বিষয় খুঁজে বের করার জন্য সার্চ ইঞ্জিনে (গুগল, ইয়াহু, বিং) আমরা যা লিখে সার্চ দেই তাকে সাধারণত কিওয়ার্ড বলা হয়। কিওয়ার্ড একটি শব্দের বা একাধিক শব্দের হয়ে থাকে।
যেমন আমি যদি অনলাইন থেকে একটি জ্যাকেট কিনতে চাই তাহলে আমি হয়তো গুগলে গিয়ে লিখব (মেন্স লেদার জ্যাকেট) অথবা শুধুমাত্র (জ্যাকেট) লিখেই সার্চ দিব। আমি (জ্যাকেট) কিওয়ার্ডটি লিখে গুগলে সার্চ দেওয়ার পরে যেই ওয়েবসাইটের কনটেন্টের মধ্যে (জ্যাকেট) কিওয়ার্ডটি খুঁজে পাবে সেই কনটেন্টে গুলোকেই আমাকে সাজেস্ট করবে।
আমরা যখন আর্টিকেল লিখব তখন আমাদের সর্বপ্রথম কাজ হচ্ছে আমাদের আর্টিকেল এর জন্য সঠিক কিওয়ার্ড গুলি বাচাই করা। যেমন আমরা যদি একটি আর্টিকেল লিখি কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করা যায় এই বিষয়ে তাহলে আমাদের কিওয়ার্ডটি হবে (হাউ টু মেক মানি অনলাইন)। কিওয়ার্ড বাচাই করার ক্ষেত্রে আমাদেরকে আরেকটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে আমরা যে কিওয়ার্ডটি বাচাই করেছি তার যথেষ্ট পরিমান সার্চ ভলিউম রয়েছেকিনা। অর্থাৎ আমরা এমন কোন কিওয়ার্ড বাচাই করবনা যেই কিওয়ার্ড লিখে কেউ সার্চ দেয় না। সঠিক কিওয়ার্ডটি বাচাই করার পর আমাদের আর্টিকেলে কিওয়ার্ডটি কথার প্রাসঙ্গিকে কয়েকবার ব্যবহার করবো। যাতে সার্চ ইঞ্জিন বুজতে পারে আমাদের আর্টিকেলটি কোন বিষয় নিয়ে লিখা হয়েছে।
How to create a SEO friendly title?
এসইও ফ্রেন্ডলি টাইটেল লিখার পূর্বে আমরা জেনে নেই টাইটেল কি? এখানে টাইটেল বলতে বুঝানো হয়েছে আর্টিকেল এর হেডলাইন বা ইএচ-১ ট্যাগ। আমরা যখন গুগলে কোন কিওয়ার্ড লিখে সার্চ দেই তখন গুগল আমাদের অনেকগুলি আর্টিকেল সাজেষ্ট করে। আমরা সাধারণত তখন গুগলের সাজেষ্টকৃত আর্টিকেল গুলির টাইটেল দেখি এবং যেই আর্টিকেল গুলির টাইটেল আমাদের কাছে আমাদের সার্চকৃত কিওয়ার্ডের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ মনে হয় আমরা সেই আর্টিকেল গুলিতে বিজিট করি।
তাই আমরা আর্টিকেল এর টাইটেল লিখার সময় সাধারণত ২টি বিষয় লক্ষ রাখবো।
১। টাইটেলটি আমাদের আর্টিকেল এর সাথে মিল রেখে তৈরি করতে হবে।
২। টাইটেলের মধ্যে আমরা আর্টিকেল এর প্রধান কিওয়ার্ডটি রাখব। যেমনঃ আমার আর্টিকেল এর মেইন কিওয়ার্ড হচ্ছে (মেক মানি অনলাইন)। তাহলে আমি টাইটেলটি লিখব (হাউ টু মেক মানি অনলাইন)।
What is subtitle?
সাব-টাইটেল মানে হচ্ছে বিকল্প নাম বা বাড়তি নাম। আমরা যখন একটি আর্টিকেল লিখি তখন আর্টিকেল এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রাসঙ্গিক বিষয় আসতে পারে। আমরা এই ধরেনর প্রাসঙ্গিক বিষয় গুলোকে একটি করে সাব-টাইটেল দিয়ে লিখার চেষ্টা করব এবং সাব-টাইটেল এর মধ্যেও কিওয়ার্ড রাখার চেষ্টা করব। এতে আমদের আর্টিকেল এর মান অনেক বৃদ্ধি পাবে।
Body/description
আর্টিকেল এর বডি বা ডেসক্রিপশনে সাধারণত বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়ে থাকে। আমরা যখন আর্টিকেল এর ডেসক্রিপশন লিখবো তখন চেষ্টা করবো আমাদের আর্টিকেল একটু ইউনিক ভাবে লিখতে যাতে ভিজিটর আর্টিকেল পড়তে এশে বোরড না হয়ে যায়। কথার প্রাসঙ্গিকে আমাদের মেইন কিওয়ার্ড কয়েকবার আর্টিকেল এ রিপিট করার চেষ্টা করবো। এতে আর্টিকেল এর মান অনেক বৃদ্ধি পাবে এবং এসইও রাঙ্কিং এ অনেক ইমপ্রুব করবে।