What is Blogging and How to Make Money by Blogging
What is blogging?
এককথায় ব্লগ হচ্ছে একটি অনলাইন জার্নাল যেখানে মানুষ বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে ইনফরমেশন শেয়ার করে।
What is the difference between YouTube blog/video blog and Website blog?
অনেকে আবার ইউটিউবে ভিডিও আকারে ব্লগিং করে থাকেন আবার কেউ কেউ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্লগিং করে থাকেন। তাহলে কথা হচ্ছে ব্লগিং এর সাথে ইউটিউবের কোন সম্পর্ক বা মিল আছে কি? ব্লগ মানে হচ্ছে একটি অনলাইন জার্নাল যেখানে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যেকোন বিষয়ে তথ্য দিয়ে থাকে। এখন আমি যদি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কোন বিষয় সম্পর্কে তথ্য দেই এটাকে যেমন ব্লগ বলা যাবে ঠিক তেমনি কেউ যদি তার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আকারে বা অন্য কোন মধ্যমে তথ্য দিয়ে থাকে তাহলে এটাকেও ব্লগ বলা যাবে। কেননা দুটো কাজই অনলাইনের মাধ্যমে সম্পাদন করা হচ্ছে।
What are the requirement for start blogging?
ব্লগিং শুরু করতে হলে কি কি জিনিসপত্র বা স্কিল/দক্ষতার প্রয়োজন হবে? ব্লগিং শুরু করতে হলে প্রথমত আপনার একটি কম্পিউটারের প্রয়োজন হবে দ্বিতীয়ত একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হবে। আর ওয়েবসাইট তৈরি করতে একটি ডোমেইন এবং হোস্টিং এর প্রয়োজন হবে।
এখন কথা হচ্ছে আমার কম্পিউটার আছে ওয়েবসাইট ও তৈরি করলাম তাহলে এখন আমার কি কি স্কিল বা দক্ষতার প্রয়োজন হবে। স্কিল বলতে এখানে আপনার কাজের ওপর পেশনেট হতে হবে এবং আপনাকে ইংরেজিতে বেসিক জ্ঞান থাকতে হবে। এছাড়াও আপনার মাইক্রসফট ওয়ার্ড এবং কম্পিউটারে বাংলা/ইংলিশ টাইপিং জানতে হবে। কেননা আপনি যদি বাংলায় ব্লগ বা আর্টিকেল লিখেন তাহলে বাংলা টাইপিং অবশ্যই জানতে হবে ঠিক তেমনি আপনি যদি ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখতে চান তালে ইংলিশ টাইপিং অবশ্যই জানতে হবে। আর এই আর্টিকেল গুলি মাইক্রসফট ওয়ার্ড এর মাধ্যমে খুব সুন্দর ভাবে লিখা যায়। তাই মাইক্রসফট ওয়ার্ড জানাও আবশ্যক।
How to make money by blogging?
ব্লগিং থেকে আয় করার কয়েকটি পথ আছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো গুগল এ্যডসেন্স, এফ্যিলিয়েট মার্কেটিং এবং স্পন্সর।
গুগল এ্যডসেন্স থেকে আয় করতে হলে আপনার ওয়েবসাইট কে গুগল এ্যডসেন্স এর সাথে যুক্ত করতে হবে। গুগল এ্যডসেন্স এর সাথে ওয়েবসাইট যুক্ত করার পর গুগল এ্যডসেন্স এর এ্যড আপনার ওয়েবসাইটে শো করবে। আর যখনি কোন ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল পড়তে আসবে এবং সে গুগল এ্যডসেন্স এর এ্যড গুলি দেখবে বা ক্লিক করবে ঠিক তখনি আপনার গুগল এ্যডসেন্স একাউন্টে একটা নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ জমা হবে।
ব্লগিং এর মাধ্যমে এফ্যিলিয়েট থেকে আয় করতে হলে আপনাকে স্বনামধন্য একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইটের এফ্যিলিয়েট প্রোগ্রামে জয়েন করতে হবে। এফ্যিলিয়েট প্রোগ্রামে জয়েন করার পর আপনাকে একটি এফ্যিলিয়েট ইউয়ারএল দেওয়া হবে এবং যখনি কোন ব্যক্তি আপনার এফ্যিলিয়েট প্রোগ্রামের ইউয়ারএল এ ক্লিক করে অই স্বনামধন্য ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে কোন প্রোডাক্ট ক্রয় করবে তখনি আপনার এফ্যিলিয়েট একাউন্টে একটা নির্দিষ্ট পরিমান কমিশন জমা হবে।
ব্লগিং এর মাধ্যমে স্পন্সর থেকে আয় করতে হলে সাধারণত আপনার ওয়েবসাইটটি অনেক জনপ্রিয় হতে হবে। আপনার ওয়েবসাইট জনপ্রিয় বা অনেক ভিজিটর থাকলে অনেক লোকাল বা বিদেশী প্রতিষ্ঠান আপনার সাথে যোগাযোগ করবে তাদের পন্য বা সেবা আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রোমোট করার জন্য এবং তার বিনিময়ে তারা একটি নির্দিষ্ট সম্মানি প্রদান করবে। এছাড়াও আরো অনেক ভাবে আপনি ব্লগিং থেকে আয় করতে পারবেন।